সারেন্ডার অ্যাট ঢাকা: একটি জাতির জন্ম / জে এফ আর জেকব; আনিসুর রহমান মাহমুদ অনূদিত
Material type: TextPublication details: Dhaka : The University Press Limited, 1999Description: xi, 230 p. : ill ; 22 cmISBN:- 9789848815649
- Transliterated title: Surrender at Dhaka: ekti jatir janmo
- 954.92051 22
Item type | Current library | Call number | Status | Date due | Barcode | Item holds | |
---|---|---|---|---|---|---|---|
Books | Library, Independent University, Bangladesh (IUB) Liberation War Shelves | 954.92051 J121 1999 (Browse shelf(Opens below)) | Not For Loan | 020044 |
Browsing Library, Independent University, Bangladesh (IUB) shelves, Shelving location: Liberation War Shelves Close shelf browser (Hides shelf browser)
No cover image available | No cover image available | No cover image available | ||||||
954.92051 II82m 2012 মুক্তিযুদ্ধ ফিরে দেখা / | 954.92051 J117b 2019 বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা ও প্রাসঙ্গিক বিতর্ক / | 954.92051 J117e 2018 একাত্তর ও আমার যুদ্ধু / | 954.92051 J121 1999 সারেন্ডার অ্যাট ঢাকা: একটি জাতির জন্ম / | 954.92051 J251u 2011 উত্তাল মার্চ থেকে বিজয়ের ডিসেম্বর/ | 954.92051 J253m 2018 মুক্তির জ নে্য যুদ্ধ/ | 954.92051 J25k 2011 কিশোরগঞ্জজেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস/ |
Art, Culture and History.
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের যুদ্ধ ছিল সংক্ষিপ্ত কিন্তু দ্রুত গতিসম্পন্ন। মাত্র তের দিনব্যাপী এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল মূলত নদীবহুল অঞ্চলে, আক্রমন প্রতিরোধের জন্য যা আদর্শ। ২৬ মার্চ ১৯৭১ পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর নগ্ন হামলা থেকে শুরু করে ৩ ডিসেম্বর ১৯৭১ সন্ধ্যায় পশ্চিমাঞ্চলে ভারতীয় বিমানঘাঁটিতে পাকিস্তানী বোমাবর্ষণ থেকে সৃষ্ট সর্বাত্মক যুদ্ধ এবং তার পরবর্তী সামরিক অভিযান, শেষ পর্যন্ত পাকিস্তান ইস্টার্ন কম্যান্ডের আত্মসমর্পণের মাধ্যমে যার পরিসমাপ্তি ঘটে - সবকিছুই লেখক বর্ণনা করেছেন। স্ট্র্যাটেজির রূপরেখা আঁকতে গিয়ে কীভাবে প্রধান সড়ক এড়িয়ে পার্শ্বরাস্তা ব্যবহার করে শত্রুদের প্রতিরোধের শক্ত ঘাঁটিগুলোকে পাশ কাটিয়ে আক্রমনরেখা নির্বাচন করা হয়েছে এবং পরবর্তীতে মেইন্ট্যান্যান্সের জন্য পথ খুলে দেয়া হয়েছে, তার সমস্ত খুঁটিনাটি বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। দেশের প্রধান ভূ-রাজনৈতিক কেন্দ্র ঢাকার সাথে যোগাযোগের প্রধান কেন্দ্রগুলো আক্রমনের লক্ষ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই অভিযানের পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। মুক্তিবাহিনীর ভূমিকা ও দেশের স্বাধীনতার জন্য তাদের অসীম ত্যাগের কথা তিনি তুলে ধরেছেন। নিরাপত্তা পরিষদের চাপ এবং চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাকিস্তান-ঘেঁষা ভূমিকা ছাড়াও আত্মসমর্পণের আলোচনা ও সলিলে স্বাক্ষরের একটি প্রত্যক্ষ বর্ণনা তিনি দিয়েছেন। এই অভিযানের রাজনৈতিক ও সামরিক পটভূমি থেকে লেখক শিক্ষা গ্রহন করেছেন এবং রাজনৈতিক ও সামরিক - উভয় ক্ষেত্রে এবং যুদ্ধের জন্য অস্থায়ী ঊর্ধ্বতন কম্যান্ড স্থাপনে পরিষ্কার দিক-নির্দেশনার অভাবের কথা তুলে ধরেছেন। ১৯৭১-এর যুদ্ধ থেকে এখনো অনেক কিছু শেখার আছে। সাধারন পাঠক থেকে শুরু করে সশস্ত্র বাহিনী, স্টাফ ও ওয়ার কলেজ এবং সামরিক বিষয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলেরই এই বইটি ভালো লাগবে.