Local cover image
Local cover image
Amazon cover image
Image from Amazon.com

একাত্তরের দিনগুলি / জাহানারা ইমাম.

By: Imam, JahanaraMaterial type: TextTextPublication details: Dhaka : Sandhani Prakashani, 1986 Description: 270 p. ; 23 cmISBN: 9844800005Other title: Transliterated title: Ekattorer dinguleeTitle translated: Memories of the days of Bangladesh liberation war 1971Subject(s): Liberation war -- Bangladesh -- Personal narratives -- 1971 | মুক্তিযুদ্ধ -- বাংলাদেশ -- স্মৃতিচারণ -- ১৯৭১ | স্বাধীনতা যুদ্ধ -- বাংলাদেশ -- স্মৃতিচারণ -- ১৯৭১ | Bangladesh -- History -- 1971DDC classification: 954.92051 LOC classification: DS388 | .I48 1986Summary: Art, Culture and HistorySummary: বইটি ব্যক্তিগত দিনলিপি আকারে লেখা, যার শুরু ১৯৭১ সালের ১ মার্চ এবং সমাপ্তি সেই বছরের ১৭ ডিসেম্বর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ঢাকা শহরের অবস্থা ও গেরিলা তৎপরতার বাস্তব চিত্র এতে উঠে এসেছে. একজন পাঠকের ভাষায়, “…এটি একটি পরিবারের গল্প।একটি সাহসী সচেতন যোদ্ধা পরিবার।যে পরিবারে ছেলে যুদ্ধে যাবে বলে মা তার প্যান্টের মুড়ি খুলে টাকা গুজে দেয়। বাবা ছেলেদের কে যোগান দেয় যুদ্ধের রসদ। ইলিনয় ইউনিভার্সিটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুবর্ণ সু্যোগ ফেলে হাসিখুশি মেধাবী ছেলেটা চলে যায় যুদ্ধ করবে বলে, সাথে তার জীবনানন্দ আর সুকান্ত সমগ্র।বিছন্ন ঘটনা প্রবাহের মধ্যে পার হয়ে যায় নয়টি মাস।ব্যাক্তিগত কস্ট ছাপিয়ে এই পরিবারের নানা গল্পের ফাকে উঠে আসে প্রানভয়ে পালান মানুষের কথা, নি্র্বিচারে হত্যা-লুন্ঠন, টর্চার ক্যাম্পের ভয়াবহতা, বিভিন্ন সংবাদপত্রে খবর প্রকাশের ভিন্নতা, চরমপত্রে কৌশলী সংবাদ, স্বাধীন বাংলা বেতার, ব্রিজ কালভার্ট ওড়ানোর নীল নকশা, আর আমাদের সাহসী বিচ্ছুবাহিনীর কথা, তাদের বুদ্ধিদীপ্ত কোন কোন মিশনের গল্প-একটি পুর্নাঙ্গ সংগ্রামের চিত্র। সময়ের প্রয়োজোনে কখনো মায়ের আহাজারি বাবার নিরব কান্নাও চাপা পড়ে যায় দেশের প্রতি দ্বায়বদ্ধতার কাছে।পরিবারের কর্তা,প্রানপ্রিয় সন্তান, আরো শতপ্রিয়জন হারিয়ে যখন নিঃশ্বপ্রায়, তখন স্বাধীন দেশের পতাকা আবার নতুন করে বাচার প্রেরনা হয়ে আসে।বাবার অকালম্বত্যু আর ভাইয়ের হারিয়ে যাওয়ার শোক পরিনত হয় শক্তিতে।নয়টি মাসের দিনলিপি পড়তে পড়তে পাঠকও চলে যায় সেই সময়,নিজের অজান্তেই হয়ে যায় এই পরিবারের একজন সদস্য।জামী যখন যুদ্ধশেষে দেশসেবার কোন একটা সুযোগ পেয়ে মুখে হাসিফোটে, মেজর হায়দার কে বলে, চব্বিশ ঘন্টা কেন ডিউটি আটচল্লিশ ঘন্টা হলেও তার পরোয়া নেই। তখন কোন এক অদৃশ্য শক্তিবলে চোখমুছে পাঠক ও সেই দৃঢ় প্রত্যয়ে সামিল হয়ে যাবেন।…”
List(s) this item appears in: Liberation-71 | mukti | Bangabandhu and Liberation War | Liberation War and Mujib Books
Tags from this library: No tags from this library for this title. Log in to add tags.
Holdings
Item type Current library Collection Call number Copy number Status Date due Barcode Item holds
Books Books
Liberation War Shelves
Non-fiction 954.92051 I319e 2010 (Browse shelf(Opens below)) 01 Available 020084
Total holds: 0

Art, Culture and History

বইটি ব্যক্তিগত দিনলিপি আকারে লেখা, যার শুরু ১৯৭১ সালের ১ মার্চ এবং সমাপ্তি সেই বছরের ১৭ ডিসেম্বর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ঢাকা শহরের অবস্থা ও গেরিলা তৎপরতার বাস্তব চিত্র এতে উঠে এসেছে. একজন পাঠকের ভাষায়, “…এটি একটি পরিবারের গল্প।একটি সাহসী সচেতন যোদ্ধা পরিবার।যে পরিবারে ছেলে যুদ্ধে যাবে বলে মা তার প্যান্টের মুড়ি খুলে টাকা গুজে দেয়। বাবা ছেলেদের কে যোগান দেয় যুদ্ধের রসদ। ইলিনয় ইউনিভার্সিটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুবর্ণ সু্যোগ ফেলে হাসিখুশি মেধাবী ছেলেটা চলে যায় যুদ্ধ করবে বলে, সাথে তার জীবনানন্দ আর সুকান্ত সমগ্র।বিছন্ন ঘটনা প্রবাহের মধ্যে পার হয়ে যায় নয়টি মাস।ব্যাক্তিগত কস্ট ছাপিয়ে এই পরিবারের নানা গল্পের ফাকে উঠে আসে প্রানভয়ে পালান মানুষের কথা, নি্র্বিচারে হত্যা-লুন্ঠন, টর্চার ক্যাম্পের ভয়াবহতা, বিভিন্ন সংবাদপত্রে খবর প্রকাশের ভিন্নতা, চরমপত্রে কৌশলী সংবাদ, স্বাধীন বাংলা বেতার, ব্রিজ কালভার্ট ওড়ানোর নীল নকশা, আর আমাদের সাহসী বিচ্ছুবাহিনীর কথা, তাদের বুদ্ধিদীপ্ত কোন কোন মিশনের গল্প-একটি পুর্নাঙ্গ সংগ্রামের চিত্র। সময়ের প্রয়োজোনে কখনো মায়ের আহাজারি বাবার নিরব কান্নাও চাপা পড়ে যায় দেশের প্রতি দ্বায়বদ্ধতার কাছে।পরিবারের কর্তা,প্রানপ্রিয় সন্তান, আরো শতপ্রিয়জন হারিয়ে যখন নিঃশ্বপ্রায়, তখন স্বাধীন দেশের পতাকা আবার নতুন করে বাচার প্রেরনা হয়ে আসে।বাবার অকালম্বত্যু আর ভাইয়ের হারিয়ে যাওয়ার শোক পরিনত হয় শক্তিতে।নয়টি মাসের দিনলিপি পড়তে পড়তে পাঠকও চলে যায় সেই সময়,নিজের অজান্তেই হয়ে যায় এই পরিবারের একজন সদস্য।জামী যখন যুদ্ধশেষে দেশসেবার কোন একটা সুযোগ পেয়ে মুখে হাসিফোটে, মেজর হায়দার কে বলে, চব্বিশ ঘন্টা কেন ডিউটি আটচল্লিশ ঘন্টা হলেও তার পরোয়া নেই। তখন কোন এক অদৃশ্য শক্তিবলে চোখমুছে পাঠক ও সেই দৃঢ় প্রত্যয়ে সামিল হয়ে যাবেন।…”

Click on an image to view it in the image viewer

Local cover image