একাত্তরের দিনগুলি / জাহানারা ইমাম.
Material type: TextPublication details: Dhaka : Sandhani Prakashani, 1986Description: 270 p. ; 23 cmISBN:- 9844800005
- Transliterated title: Ekattorer dingulee
- 954.92051 22
- DS388 .I48 1986
Item type | Current library | Collection | Call number | Copy number | Status | Date due | Barcode | Item holds | |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
Books | Library, Independent University, Bangladesh (IUB) Liberation War Shelves | Non-fiction | 954.92051 I319e 2010 (Browse shelf(Opens below)) | 01 | Not For Loan | 020084 |
Browsing Library, Independent University, Bangladesh (IUB) shelves, Shelving location: Liberation War Shelves, Collection: Non-fiction Close shelf browser (Hides shelf browser)
No cover image available | No cover image available | No cover image available | No cover image available | No cover image available | No cover image available | |||
954.92051 H829e 2009 একাত্তরে বাংলাদেশ/ | 954.92051 H829i Involvement in Bangladesh's Struggle for Freedom / | 954.92051 H829m 2013 মুক্তিযুদ্ধে নৃতাত্তিক জনগোষ্ঠী / | 954.92051 I319e 2010 একাত্তরের দিনগুলি / | 954.92051 I65a 2011 এক টুকরো লাল সবুজ কাপড় / | 954.92051 I76s 2005 স্বাধীনতাযুদ্ধে খায়রুল আলম কোম্পানি/ | 954.92051 I76s 2005 স্বাধীনতাযুদ্ধে খায়রুল আলম কোম্পানি/ |
Art, Culture and History
বইটি ব্যক্তিগত দিনলিপি আকারে লেখা, যার শুরু ১৯৭১ সালের ১ মার্চ এবং সমাপ্তি সেই বছরের ১৭ ডিসেম্বর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ঢাকা শহরের অবস্থা ও গেরিলা তৎপরতার বাস্তব চিত্র এতে উঠে এসেছে. একজন পাঠকের ভাষায়, “…এটি একটি পরিবারের গল্প।একটি সাহসী সচেতন যোদ্ধা পরিবার।যে পরিবারে ছেলে যুদ্ধে যাবে বলে মা তার প্যান্টের মুড়ি খুলে টাকা গুজে দেয়। বাবা ছেলেদের কে যোগান দেয় যুদ্ধের রসদ। ইলিনয় ইউনিভার্সিটিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুবর্ণ সু্যোগ ফেলে হাসিখুশি মেধাবী ছেলেটা চলে যায় যুদ্ধ করবে বলে, সাথে তার জীবনানন্দ আর সুকান্ত সমগ্র।বিছন্ন ঘটনা প্রবাহের মধ্যে পার হয়ে যায় নয়টি মাস।ব্যাক্তিগত কস্ট ছাপিয়ে এই পরিবারের নানা গল্পের ফাকে উঠে আসে প্রানভয়ে পালান মানুষের কথা, নি্র্বিচারে হত্যা-লুন্ঠন, টর্চার ক্যাম্পের ভয়াবহতা, বিভিন্ন সংবাদপত্রে খবর প্রকাশের ভিন্নতা, চরমপত্রে কৌশলী সংবাদ, স্বাধীন বাংলা বেতার, ব্রিজ কালভার্ট ওড়ানোর নীল নকশা, আর আমাদের সাহসী বিচ্ছুবাহিনীর কথা, তাদের বুদ্ধিদীপ্ত কোন কোন মিশনের গল্প-একটি পুর্নাঙ্গ সংগ্রামের চিত্র। সময়ের প্রয়োজোনে কখনো মায়ের আহাজারি বাবার নিরব কান্নাও চাপা পড়ে যায় দেশের প্রতি দ্বায়বদ্ধতার কাছে।পরিবারের কর্তা,প্রানপ্রিয় সন্তান, আরো শতপ্রিয়জন হারিয়ে যখন নিঃশ্বপ্রায়, তখন স্বাধীন দেশের পতাকা আবার নতুন করে বাচার প্রেরনা হয়ে আসে।বাবার অকালম্বত্যু আর ভাইয়ের হারিয়ে যাওয়ার শোক পরিনত হয় শক্তিতে।নয়টি মাসের দিনলিপি পড়তে পড়তে পাঠকও চলে যায় সেই সময়,নিজের অজান্তেই হয়ে যায় এই পরিবারের একজন সদস্য।জামী যখন যুদ্ধশেষে দেশসেবার কোন একটা সুযোগ পেয়ে মুখে হাসিফোটে, মেজর হায়দার কে বলে, চব্বিশ ঘন্টা কেন ডিউটি আটচল্লিশ ঘন্টা হলেও তার পরোয়া নেই। তখন কোন এক অদৃশ্য শক্তিবলে চোখমুছে পাঠক ও সেই দৃঢ় প্রত্যয়ে সামিল হয়ে যাবেন।…”